Site icon পটুয়াখালী জিলাইভ | truth alone triumphs

ঈদ ঘিরে কুয়াকাটায় চাপ নেই অগ্রিম বুকিংয়ের

ঈদ ঘিরে কুয়াকাটায় চাপ নেই অগ্রিম বুকিংয়ের  ,সাগরকন্যা খ্যাত পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত। এখানকার সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখতে আসেন দেশ-বিদেশের পর্যটকরা। ঈদসহ সরকারি বন্ধে টইটুম্বুর থাকে কুয়াকাটা। অগ্রিম- বুকিং হয় এখানকার বেশিরভাগ হোটেল-মোটেল।খোঁজ নিয়ে জানা যায়, প্রতি বছর ঈদের ১০-১৫ দিন আগে অগ্রিম -বুকিং হয় কুয়াকাটার প্রায় ৪০-৫০ শতাংশ হোটেল। ঈদের বন্ধ শুরু হতে না হতে ৮০-৮৫ শতাংশ হোটেল বুকিং হয়ে যায়। বর্তমানে সেখানে হাতগোনা দুই একটা হোটেল বুকিং হলেও ফাঁকা বেশিরভাগ হোটেল।

 

 

ঈদ ঘিরে কুয়াকাটায় চাপ নেই অগ্রিম বুকিংয়ের

হোটেল-মোটেল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তুলনামূলক অগ্রিম -বুকিং কম হলেও প্রস্তুতিতে কমতি রাখেনি তারা। হোটেলের পাশাপাশি বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষও প্রস্তুতি নিয়ে অপেক্ষায় আছেন পর্যটকদের।হোটেল রেইন ড্রপসের পরিচালক দীপঙ্কর রায় দিপু জাগো নিউজকে বলেন, প্রতি বছর এ সময়ে আমরা ৫০ শতাংশের বেশি রুম অগ্রিম -বুকিং পেয়ে থাকি। ঈদের আগে শতভাগ বুকিং পাই কিন্তু এ বছর এখন পর্যন্ত একটিও অগ্রিম- বুকিং পাইনি। তবে আশাকরি শতভাগ না

হলেও কিছুটা বুকিং পাবো ঈদের সময়ে।হোটেল সমুদ্র বাড়ির পরিচালক সজিব আহম্মেদ বলেন, অগ্রিম- বুকিংয়ের জন্য পর্যটকরা তুলনামূলক যোগাযোগ কম করে। তবে কিছু পর্যটক ফোন করে কিন্তু বুকিং দিচ্ছে না তবে যেটা মনে হচ্ছে অগ্রিম -বুকিং না দিলেও ছুটিতে ভালো পর্যটক পাবো।র অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব কুয়াকাটা (টোয়াক) সেক্রেটারি অর্গানাইজ আবুল হোসেন রাজু জাগো নিউজকে বলেন, অগ্রিম- বুকিংয়ের জন্য সবার আগে পর্যটকরা যোগাযোগ করেন আমাদের সঙ্গে।

 

গুগোল নিউজে আমাদের ফলো করুন

 

কিন্তু এবার তেমন একটা সাড়া পাচ্ছি না। মনে হচ্ছে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপটে কিছুটা পরিবর্তন হয়েছে।কুয়াকাটা হোটেল মোটেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি জেনারেল এম এ মোতালেব শরীফ জাগো নিউজকে বলেন, প্রতি বছরের তুলনায় এ বছর কিছুটা বুকিং কম পাচ্ছি তবে প্রথম শ্রেণির কিছু হোটেল বুকিং পেয়েছি।

 

 

আরও পড়ুন:

Exit mobile version